স্থানীয়রা জানান, পিপলু সরকারের স্ত্রী দিনের বিকাল তিনটা থেকে ফোন দিয়েও তাকে পাননি। তারপর তার স্ত্রী পিপপু সরকারের এক বন্ধুকে ফোন দিলে সে অফিসে গেলে পিপলু সরকারকে ঝুলানো অবস্থায় দেখতে পেয়ে লোকজনকে খবর দেন।
শাল্লা উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা (অ:দা) সন্দীপন মজুমদার বলেন, আমি কোনকিছুই জানি না। তবে অফিশিয়ালি কোন বিষয় নয়। পারিবারিক কোন কারনে সে এমনটা করতে পারে। সম্ভব হলে আমি এখনই শাল্লা যাবো বলে জানান তিনি।
শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, তার নিজের গায়ের শার্ট দিয়েই অফিসে ফাঁস দিয়ে আত্নহত্যার খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আইনী প্রক্রিয়া চলছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিয়াস চন্দ্র দাস বলেন, বিষয় কি আমি জানি না। ঘটনা শোনার পর আমি গিয়ে দেখে এসেছি। পুলিশ এসে আইনী প্রক্রিয়া চালাচ্ছে।