ইনফিনিক্স নোট ৫০-এ রয়েছে ৬.৭৮ ইঞ্চির অ্যামোলেড ডিসপ্লে, যা ১৪৪ হার্টজ রিফ্রেশ রেট সমর্থন করে। এতে ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর দেওয়া হয়েছে, যা সাধারণত ফ্ল্যাগশিপ ফোনেই থাকে। ফোনটির নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে ‘আর্মর অ্যালয়’ ফ্রেম, যা দামাস্কাস স্টিল এবং এয়ারোস্পেস গ্রেড অ্যালুমিনিয়ামের মিশ্রণ থেকে গঠিত।
হার্ডওয়্যারে ফোনটিতে হেলিও জি১০০ আলটিমেট চিপসেট ব্যবহার করা হয়েছে, যা ৮ জিবি র্যাম এবং ২৫৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজের সাথে যুক্ত। ইনফিনিক্সের নিজস্ব ‘ওয়ান ট্যাপ এআই’ প্রযুক্তি ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজকে সহজ করে এবং ফোনের ব্যাটারি ও পারফরম্যান্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে অপ্টিমাইজ করে।
ক্যামেরায় রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেল মেইন সেন্সর, যা অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন (ওয়াইএস) প্রযুক্তি সমর্থন করে। দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহারের জন্য এতে ৫২০০ এমএএইচ ব্যাটারি রয়েছে, যা ৪৫ ওয়াট ওয়্যার্ড এবং ৩৩ ওয়াট ম্যাগনেটিক ওয়্যারলেস চার্জিং প্রযুক্তি সম্পন্ন। এই ফিচারটি এই দামের মধ্যে বিরল।
সফটওয়্যারে ফোনটি ২ বছর পর্যন্ত অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৩৬ মাসের নিরাপত্তা প্যাচ সাপোর্ট পাবে। নতুন দাম দেশের বিভিন্ন অনলাইন এবং অফলাইন দোকানে ইতিমধ্যেই কার্যকর হয়েছে। এই দামের সঙ্গে ইনফিনিক্স নোট ৫০ স্মার্টফোন বাজারে মধ্যবিত্ত ও তরুণ প্রজন্মের জন্য আকর্ষণীয় পছন্দ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
ক্রেতারা আশা করছেন, এই দামের সঙ্গে এই প্রযুক্তিগত সুবিধাগুলো ইনফিনিক্স নোট ৫০ কে আরও বেশি জনপ্রিয় করে তুলবে। ফোনটির নতুন দাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকে বাজারে আগ্রহ হড়ঃরপবধনষু বেড়েছে। স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে যারা মান ও বাজেটের মধ্যে সঠিক সমন্বয় চান, তাদের জন্য এই ফোন এখন অন্যতম সেরা বিকল্প হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।সর্বশেষ বাজারে নতুন দামে ইনফিনিক্স নোট ৫০ পাওয়া শুরু হয়েছে এবং এটির জনপ্রিয়তা ভবিষ্যতেও বাড়তে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
